Wellcome to National Portal
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৮ মে ২০২৩

জীবন বৃত্তান্ত

 

রিয়ার এডমিরাল মোহাম্মদ সোহায়েল বাংলাদেশ নৌবাহিনীর নির্বাহী শাখায় ০১ লা জানুয়ারী ১৯৮৮ সালে কমিশন লাভ করেন। কমিশন পাওয়ার পর তিনি দেশে এবং বিদেশে বিভিন্ন পেশাগত কোর্সে অংশগ্রহণ করেন। একজন অ্যান্টি-সাবমেরিন ওয়ারফেয়ার স্পেশালিস্ট অফিসার হিসেবে তিনি বাংলাদেশ নৌ বাহিনীতে অপরিসীম অবদান রেখেছেন। তিনি কানাডা থেকে ওয়ার গেম সিমুলেশন কোর্সে, ডিফেন্স সার্ভিসেস কমান্ড অ্যান্ড স্টাফ কলেজ, ঢাকা থেকে নেভাল স্টাফ কোর্সে এবং ভারতের ডিফেন্স সার্ভিসেস স্টাফ থেকে নেভাল স্টাফ কোর্সে অংশগ্রহণ করেন। 

 

রিয়ার এডমিরাল মোহাম্মদ সোহায়েল একজন প্রাণবন্ত নাবিক যিনি বাংলাদেশ নৌবাহিনীর সব ধরনের জাহাজে কাজ করেন। তিনি নৌবাহিনীর জাহাজ বিএনএস দুরন্ত, বিএনএস অনিবার্ণ, বিএনএস তামজিদ এবং বিএনএস বরকত কমান্ড করেন। বাংলাদেশ নৌবাহিনীর একজন পেশাদার কর্মকর্তা হিসেবে তিনি বিভিন্ন স্তরে স্টাফ এবং নির্দেশনামুলক দায়িত্ব পালন করেছেন। যেমনঃ সদর দপ্তর এবং এরিয়া সদর দফতরের স্টাফ অফিসার, পরিচালক, জুনিয়র স্টাফ কোর্স, ওয়ারফেয়ার ইন্সট্রাক্টর ইন স্কুল অফ মেরিটাইম ওয়ারফেয়ার অ্যান্ড ট্যাকটিকস, ডাইরেক্টিং স্টাফ এবং সিনিয়র ইন্সট্রাক্টর (নৌ), ডিফেন্স সার্ভিসেস কমান্ড অ্যান্ড স্টাফ কলেজ। তিনি সুদানে জাতিসংঘ মিশনেও দায়িত্ব পালন করেছেন। সেবায় অসামান্য পারফরম্যান্সের জন্য তিনি নৌবাহিনী থেকে ওএসপি ও এনইউপি পদক লাভ করেন। 

 

রিয়ার এডমিরাল মোহাম্মদ সোহায়েল এলিট ফোর্স র‍্যাবে র‍্যাব সদর দফতরের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইং পরিচালক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। এই সময়কালে তিনি জাতীয় গণমাধ্যমে বেশ প্রাণবন্ত ছিলেন এবং দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় ব্যাপক অবদান রাখেন। তাঁর অসামান্য কর্মক্ষমতার জন্য তিনি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক রাষ্ট্রপতি পুলিশ পদক (পিপিএম)-এ ভূষিত হন। 

 

রিয়ার এডমিরাল মোহাম্মদ সোহায়েল কাউন্টার টেরোরিজম ইন্টেলিজেন্স ব্যুরো (সিআইটিবি), ডিজিএফআই সদর দফতরের অভ্যন্তরীণ বিষয়ক ব্যুরো (আইএবি) এবং নৌ সদর দফতরের পরিচালক সাবমেরিন উভয় ক্ষেত্রে কর্ণেল জিএস হিসাবেও কাজ করেছেন। চবক চেয়ারম্যান পদে যোগদানের পূর্বে তিনি পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান হিসাবে দায়িত্বরত ছিলেন।